Monday, September 3, 2012
TIB cartoon contest'12
Mithun vai/Forhad vai,
Boss....abaro night fight......'durniti'r birudhhe 'kathpencil team' kaj kore jachhe......koyekta sample hishabe pathailam.......dakhen.
Monday, July 16, 2012
ফিরে এলাম ঘটনা নিয়ে
সেই যে মে মাসের শুরুতে শেষ পোস্ট- তারপরে অনেকটা সময় চলে গেলো... কেমনে কেমনে জানি লেখা হলনা অনেকদিন। তবে কি কাঠপেনসিলের কোনো আপডেট নেই? আছে, অনেক কিছুই আছে, তবে ঠিক গোছানো নেই... তাই হয়তো লেখা হয়নি এই কিছু দিন! যাই হোক, ছোট্ট কিছু তথ্য দিয়ে রাখি... প্রথমতঃ কাঠপেনসিলের দূর দূর দিয়ে ঘোরাঘুরি করা সদস্য ফাহিমা দুররাত, যে কিনা শান্তি ও সংঘর্ষ নিয়ে উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন প্রবাসী হয়েছিলো সে আবার শান্তির খোঁজে কিছুদিনের জন্য দেশে ফেরত এসেছে। মজার ব্যাপারটি হলো বেচারী নাকি এই প্রথম তার বইটি (রাজকন্যা ও শুক) ছাপা অবস্থায় দেখলো। যথারীতি আনন্দ আর এই ফাঁকে একটা পেটপুজার আমন্ত্রণ ও বের করে ফেললো আমাদের মেহেদী। এজন্য মেহেদীর বিশেষ সমাদর... যদিও পেটপুজার ঘটনাটি এখনো পর্যন্ত ঘটেনি।
তবে অন্য আরও কিছু ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি এবার আমরা নিচ্ছি, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যেটি সেটি নিয়ে পরে বিস্তারিত লিখবো... সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি যে ঘটনাটি এক্সিবিশন সংক্রান্ত এবং তার বিষয়বস্তু হবে ভিন্নধর্মী এক্সপেরিমেন্টাল বইএর অনুশীলন। আপাততঃ আরেকটি ছোট্ট তিনদিনের কাঠপেনসিল ঘটনা শুরু হতে যাচ্ছে আজকেই ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এর আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টে প্রথম বর্ষের ছাত্রদের সাথে... আর সেটি হোলও "কিরিগামী ওয়ার্কশপ"। উদ্দেশ্য দ্বিমুখী- ছাত্রদের উৎসাহী ও অনুশীলন করানো তো আছেই, প্রধান উদ্দেশ্য হোলো কিছু এক্সপেরিমেন্টাল বইএর আইডিয়া বের করা যায় কিনা। কি হয় দেখা যাক, যথা সময়ে লিখে জানাবো। আজ আপাতত এটুকুই...।
তবে অন্য আরও কিছু ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি এবার আমরা নিচ্ছি, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যেটি সেটি নিয়ে পরে বিস্তারিত লিখবো... সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি যে ঘটনাটি এক্সিবিশন সংক্রান্ত এবং তার বিষয়বস্তু হবে ভিন্নধর্মী এক্সপেরিমেন্টাল বইএর অনুশীলন। আপাততঃ আরেকটি ছোট্ট তিনদিনের কাঠপেনসিল ঘটনা শুরু হতে যাচ্ছে আজকেই ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এর আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টে প্রথম বর্ষের ছাত্রদের সাথে... আর সেটি হোলও "কিরিগামী ওয়ার্কশপ"। উদ্দেশ্য দ্বিমুখী- ছাত্রদের উৎসাহী ও অনুশীলন করানো তো আছেই, প্রধান উদ্দেশ্য হোলো কিছু এক্সপেরিমেন্টাল বইএর আইডিয়া বের করা যায় কিনা। কি হয় দেখা যাক, যথা সময়ে লিখে জানাবো। আজ আপাতত এটুকুই...।
Tuesday, May 1, 2012
Monday, April 16, 2012
কাঠ্পেন্সিল ঘটনাঃ পথশিশুদের অরিগামী
এবছর বইমেলা ২০১২ তে একরকম হঠাৎ করেই প্ল্যান হলো রাস্তার টোকাইদের নিয়ে কিছু করার, এবং যথারীতি আইডিয়াটা শহীদুল্লাহ্র মাথা থেকেই বেরুলো। আর সেটি হলো "পথশিশুদের জন্য অরিগামী" মার্কা কিছু একটা। একটু ভেঙ্গেই বলি... এটি হচ্ছে এক পাতার একটি অরিগামীর ইন্সট্রাকশন পেইজ, যেটি পরে সহজেই বানানো যাবে কাগজের শুয়োপোকা, কাঁকড়া বা অন্য কিছু। সব মিলিয়ে ৫টি ভিন্ন ভিন্ন অরিগামি পেইজ তৈরী করা হল। যে কেউ, যে পড়তে পারে বা স্রেফ ছবি দেখে বুঝতে পারে, সেই বানাতে পারবে ইন্সট্রাকশন মতো।
তাহলে পথশিশুরা এল কোত্থেকে? আসলে এই একপাতার ইন্সট্রাকশন পেইজটি কিছু পথশিশুকে অনেকগুলো করে দিয়ে দেয়া হবে, সাথে দেয়া হবে বানিয়ে ফেলা একটি অরিগামী। প্রতিটি ইন্সট্রাকশন পাতার নিচে লেখা আছে এর দাম ২ টাকা। যে এই পাতাগুলো পাচ্ছে, সে চাইলে পাতাগুলো ২ টাকা করে লোকজনের কাছে বিক্রি করতে পারে, অনেকটা ফুল বা তালপাতার খেলনা বিক্রির মতো। এতে অরিগামীর মত অত্যন্ত সৃজনশীল বিষয়টিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছেও দেয়া যাবে, আবার পথশিশুদের কিছুটা আর্থিক উপকার ও হবে। আর যদি সেই শিশুটি কাগজগুলো বিক্রি না করে নিজে নিজেই অরিগামি বানানোর চেষ্টা করে, তাহলেও ক্ষতি নেই, একটু আনন্দ পাওয়া তো হলো!
ফলাফলঃ
যথারীতি বইমেলাতেই একদিন আমরা কয়েকজন (শহীদুল্লাহ, মিথুন, রিফাত এবং আরেক রিফাত) টোকাই খুঁজতে বেরোলাম, উদ্দেশ্য হাতে হাতে ইন্সট্রাকশন পেইজগুলো বিলি করে দেয়া। এবং অবাক হয়ে দেখলাম বইমেলা চত্বরে পথশিশুদের প্রবেশাধিকার নেই। যারা আছে তারা ডাব, পানি, ঝালমুড়ি ইত্যাদি বিক্রিতে ব্যাস্ত, দম ফেলার ফুস্রত ও নেই। বোঝাই যাচ্ছে বইমেলা চত্বরে তাদের ঢুকতে যথেষ্ট কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। যাই হোক তাদের ব্যাস্ততার দিকে তাকিয়ে আমাদের সাহসই হলোনা ওদেরকে অরিগামীর কথা বলার। অতঃপর টি এস সি যাত্রা। এখানে যে কয়জনকে পাওয়া গেলো তারা আরও ব্যাস্ত, সবাই কার কার যেন কি সব ফরমায়েশ খাটছে। অনেক খুঁজে দুটি অপেক্ষাকৃত অলস(কিছু একটা খেলছিলো) ছেলেকে পাওয়া গেলো। তাদেরকে কাজের কথা বলতেই উৎসাহের কমতি নেই... । কিন্তু যেই না আমরা তাদেরকে অরিগামির পাতাগুলো তাদের দেখালাম, তারা কিছুক্ষণ বিষয়টাকে বোঝার চেষ্টা করলো, তারপর একরকম আমাদের চপেটাঘাত করার মত করে বলে দিলো, " এই ব্যাবসায় আমাগো পোষাইবো না"। আমরা কতক্ষণ বোকার মত "হে! হে!" করলাম, এবং বুঝলাম আপাততঃ এই প্রজেক্ট ফেইল। ফিরে এলাম উন্মাদ এর স্টলে, এসে দেখি মেহেদি এসে হাজির। তাকে জানানো হলো কি হয়েছে, শুনে সে-ও আরেকবার "হে!হে!" হাসি দিলো, তবে এটি বোকার হাসি না, আমাদের বোকামীর আর নাজেহাল হবার হাসি। সাথে এতো বয়স হয়ে যাবার পরেও যে আমাদের এখনো বাচ্চাসূলভ উৎসাহ আছে তার প্রতি কিছুটা প্রশ্রয়ের হাসি। যাই হোক, অপারেশন পথশিশুর অরিগামী আপাতত স্থগিত, তবে অবশ্যই বাতিল নয়। এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভারসিটির আর্কিটেকচারের ছেলেপেলেরা প্রতি শুক্র ও শনিবার পথশিশুদের নিয়ে একটি স্কুল চালায়, ইচ্ছে আছে সেখানে দ্বিতীয় দফা অপারেশন হবে। তারই সাফল্যের কামনা রইলো।
নিচে আমাদের তৈরী করা ৫ টি একপাতার অরিগামি ইন্সট্রাকশনগুলো জুঁড়ে দিলাম...
তাহলে পথশিশুরা এল কোত্থেকে? আসলে এই একপাতার ইন্সট্রাকশন পেইজটি কিছু পথশিশুকে অনেকগুলো করে দিয়ে দেয়া হবে, সাথে দেয়া হবে বানিয়ে ফেলা একটি অরিগামী। প্রতিটি ইন্সট্রাকশন পাতার নিচে লেখা আছে এর দাম ২ টাকা। যে এই পাতাগুলো পাচ্ছে, সে চাইলে পাতাগুলো ২ টাকা করে লোকজনের কাছে বিক্রি করতে পারে, অনেকটা ফুল বা তালপাতার খেলনা বিক্রির মতো। এতে অরিগামীর মত অত্যন্ত সৃজনশীল বিষয়টিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছেও দেয়া যাবে, আবার পথশিশুদের কিছুটা আর্থিক উপকার ও হবে। আর যদি সেই শিশুটি কাগজগুলো বিক্রি না করে নিজে নিজেই অরিগামি বানানোর চেষ্টা করে, তাহলেও ক্ষতি নেই, একটু আনন্দ পাওয়া তো হলো!
ফলাফলঃ
যথারীতি বইমেলাতেই একদিন আমরা কয়েকজন (শহীদুল্লাহ, মিথুন, রিফাত এবং আরেক রিফাত) টোকাই খুঁজতে বেরোলাম, উদ্দেশ্য হাতে হাতে ইন্সট্রাকশন পেইজগুলো বিলি করে দেয়া। এবং অবাক হয়ে দেখলাম বইমেলা চত্বরে পথশিশুদের প্রবেশাধিকার নেই। যারা আছে তারা ডাব, পানি, ঝালমুড়ি ইত্যাদি বিক্রিতে ব্যাস্ত, দম ফেলার ফুস্রত ও নেই। বোঝাই যাচ্ছে বইমেলা চত্বরে তাদের ঢুকতে যথেষ্ট কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। যাই হোক তাদের ব্যাস্ততার দিকে তাকিয়ে আমাদের সাহসই হলোনা ওদেরকে অরিগামীর কথা বলার। অতঃপর টি এস সি যাত্রা। এখানে যে কয়জনকে পাওয়া গেলো তারা আরও ব্যাস্ত, সবাই কার কার যেন কি সব ফরমায়েশ খাটছে। অনেক খুঁজে দুটি অপেক্ষাকৃত অলস(কিছু একটা খেলছিলো) ছেলেকে পাওয়া গেলো। তাদেরকে কাজের কথা বলতেই উৎসাহের কমতি নেই... । কিন্তু যেই না আমরা তাদেরকে অরিগামির পাতাগুলো তাদের দেখালাম, তারা কিছুক্ষণ বিষয়টাকে বোঝার চেষ্টা করলো, তারপর একরকম আমাদের চপেটাঘাত করার মত করে বলে দিলো, " এই ব্যাবসায় আমাগো পোষাইবো না"। আমরা কতক্ষণ বোকার মত "হে! হে!" করলাম, এবং বুঝলাম আপাততঃ এই প্রজেক্ট ফেইল। ফিরে এলাম উন্মাদ এর স্টলে, এসে দেখি মেহেদি এসে হাজির। তাকে জানানো হলো কি হয়েছে, শুনে সে-ও আরেকবার "হে!হে!" হাসি দিলো, তবে এটি বোকার হাসি না, আমাদের বোকামীর আর নাজেহাল হবার হাসি। সাথে এতো বয়স হয়ে যাবার পরেও যে আমাদের এখনো বাচ্চাসূলভ উৎসাহ আছে তার প্রতি কিছুটা প্রশ্রয়ের হাসি। যাই হোক, অপারেশন পথশিশুর অরিগামী আপাতত স্থগিত, তবে অবশ্যই বাতিল নয়। এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভারসিটির আর্কিটেকচারের ছেলেপেলেরা প্রতি শুক্র ও শনিবার পথশিশুদের নিয়ে একটি স্কুল চালায়, ইচ্ছে আছে সেখানে দ্বিতীয় দফা অপারেশন হবে। তারই সাফল্যের কামনা রইলো।
নিচে আমাদের তৈরী করা ৫ টি একপাতার অরিগামি ইন্সট্রাকশনগুলো জুঁড়ে দিলাম...
Open publication - Free publishing
Friday, April 13, 2012
কাঠ্পেন্সিল প্রকাশনাঃ লিউটন ১
বইয়ের খবরঃ
বইয়ের নামঃ
লিউটন ১
গল্প ও ছবিঃ
রিফাত আনোয়ার
প্রকাশকালঃ
২০১২, বইমেলা
বইটি কেনার ইচ্ছে হলে
এখানে ক্লিক কর
বইটি তোমাদের পড়ার জন্যে পুরোটাই এখানে তুলে দিলাম...
বইয়ের নামঃ
লিউটন ১
গল্প ও ছবিঃ
রিফাত আনোয়ার
প্রকাশকালঃ
২০১২, বইমেলা
বইটি কেনার ইচ্ছে হলে
এখানে ক্লিক কর
বইটি তোমাদের পড়ার জন্যে পুরোটাই এখানে তুলে দিলাম...
কাঠ্পেন্সিল ঘটনাঃ শিশুতোষ গল্প লেখা ওয়ার্কশপ
গত বছর (২০১১) জুলাই মাসে ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক এর আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের সাথে কাঠ্পেন্সিলের একটি তিন দিন ব্যাপী ওয়ার্কশপ হয়। উদ্দেশ্য ছিল দ্বিমুখী... প্রথমতঃ একটি ছোট্ট গল্প সাঁজানোর পেছনেও যে অন্যান্য যেকোন ডিজাইন কাজের মত বেশ বড় একটা চিন্তা ও কম্পজিশনের বিষয় আছে সেটা প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের জানানো, এবং দ্বিতীয়তঃ গল্প বানানোর মজায় মেতে উঠে নতুন নতুন আইডিয়ার একটা চর্চা করে ফেলা। ইচ্ছে ছিল ওয়ার্কশপের গল্পগুলোর থেকে বাছাই করা একটি গল্প সুন্দর ছবি এঁকে ২০১২ এর বইমেলাতেই ছাপিয়ে ফেলবো, কিন্তু খানিকটা আলসেমি আর খানিকটা আর্থিক জটিলতায় সেটা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে ইচ্ছেটি শেষ হয়ে যায়নি, কাঠ্পেন্সিলের এবছরের কাজের তালিকায় প্রথম দিকেই সেটি আছে।
প্রায় ৩৫টি ছেলেমেয়ে অয়ারকশপে অংশ নিয়েছিল এবং ৬টি গ্রুপে ভাগ হয়ে গল্প লিখেছিলো। গ্রপগুলোর তারা আবার মজার মজার নামও দিয়েছিলো... যেমন- চকোমুড়ি, ইত্যাদি। আর গল্পগুলিও মজার ছিল, সময় পেলে কোন এক ফাঁকে এখানে তুলে দিবো। আপাততঃ তিনদিনের ছবির এ্যালবামটি এখানে তুলে দিলাম।
প্রায় ৩৫টি ছেলেমেয়ে অয়ারকশপে অংশ নিয়েছিল এবং ৬টি গ্রুপে ভাগ হয়ে গল্প লিখেছিলো। গ্রপগুলোর তারা আবার মজার মজার নামও দিয়েছিলো... যেমন- চকোমুড়ি, ইত্যাদি। আর গল্পগুলিও মজার ছিল, সময় পেলে কোন এক ফাঁকে এখানে তুলে দিবো। আপাততঃ তিনদিনের ছবির এ্যালবামটি এখানে তুলে দিলাম।
Wednesday, April 11, 2012
কাঠ্পেন্সিল প্রকাশনাঃ অরিগামী অভিযান
বইয়ের খবরঃ
বইয়ের নামঃ
অরিগামী অভিযান
আইডিয়া ও ছবিঃ
শহীদুল্লাহ্ ফারুক
ছড়া ও ছবিঃ
মাসরূর মামুন মিথুন
প্রকাশকালঃ
২০১২, বইমেলা
বইটি কেনার ইচ্ছে হলে
এখানে ক্লিক কর
বইটি তোমাদের পড়ার জন্যে পুরোটাই এখানে তুলে দিলাম...
বইয়ের নামঃ
অরিগামী অভিযান
আইডিয়া ও ছবিঃ
শহীদুল্লাহ্ ফারুক
ছড়া ও ছবিঃ
মাসরূর মামুন মিথুন
প্রকাশকালঃ
২০১২, বইমেলা
বইটি কেনার ইচ্ছে হলে
এখানে ক্লিক কর
বইটি তোমাদের পড়ার জন্যে পুরোটাই এখানে তুলে দিলাম...
Subscribe to:
Posts (Atom)